সম্প্রতি আমাদের দেশ থেকে অনেকেই বিদেশে উচ্চশিক্ষা কিংবা উন্নত জীবনযাপনের জন্য পাড়ি জমাচ্ছেন। এদের অনেকেই স্নাতক, স্নাতকোত্তর অথবা Phd করতে যান। সুতরাং, আপনি বাইরের দেশে পড়াশোনা করতে চাইলে, আপনি যে ইংরেজিতে পড়াশোনা/কথোপকথন করতে পারবেন তার একটা দলিলপত্র থাকতে হয়। সেই দক্ষতা প্রমাণ করতেই IELTS স্কোর লাগে। আর আমেরিকার কিছু বিশ্ববিদ্যালয় বাদে সারা বিশ্বে IELTS সমাদৃত। এমনকি কিছু প্রগ্রামে IELTS না-চাইলেও ভিসা অফিস এর রিকয়ারমেন্টে IELTS থাকে। এছাড়া উন্নত দেশগুলোতে মাইগ্রেশান করতে চাইলেও IELTS স্কোর থাকতে হয়। সুতরাং বুঝতেই পারছেন কেন আপনাকে IELTS পরীক্ষা দিতে হবে এবং স্কোর থাকা লাগবে!! এই আর্টিকেলের বাকি অংশে Academic IELTS নিয়ে আলোচনা করা হবে।
বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য কখন আপনার IELTS প্রস্তুতি শুরু করা উচিত?
অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন ভাই, আমি তো এখন প্রথম/দ্বিতীয় বর্ষে আছি, এখন থেকেই কি আমার প্রস্তুতি শুরু করা উচিত? আমি প্রথমেই বলেছি, IELTS হচ্ছে ইংরেজি দক্ষতা যাচাইয়ের পরীক্ষা। সুতরাং, আপনি প্রথম/দ্বিতীয় বর্ষ থেকে IELTS এর মূল প্রস্তুতি শুরু না-করলেও ইংরেজির দক্ষতা অর্জন শুরু করা উচিত। কারণ হঠাৎ করেই একটা ভাষার দক্ষতা অর্জন করা যায় না। চেষ্টা করলে হতাশ হবার সম্ভবনা বেশি। কারণ এটা একটা চলমান প্রক্রিয়া। যদিও বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশিরভাগ বিষয়গুলো আমরা ইংরেজিতে পড়ি, কিন্তু বাংলিশ-এর চক্কর থেকে বেরিয়ে স্ট্যান্ডার্ড ইংলিশে অভ্যস্থ হতে চাইলে আগে থেকেই শুরু করা উচিত